ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার ধারাবাহিক ধাপসমূহ - ১০ টি গোপন ফর্মুলা
পোস্ট সূচিপত্রঃ ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার ধারাবাহিক ধাপসমূহ
- ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার ধারাবাহিক ধাপসমূহ
- ক্ষুদ্র ব্যবসায় পরিকল্পনার বিষয়বস্তু কয়টি
- ব্যবসা শুরু করার পদ্ধতি গুরুত্বপূর্ণ ৫ টি ধাপ
- স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া ২০২৫ বিশেষ কি থাকছে
- ব্যক্তিগত মতামতঃ ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার ধারাবাহিক ধাপসমূহ
ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার ধারাবাহিক ধাপসমূহ
নাম্বার ওয়ান আপনি ব্যবসার জন্য আইডিয়া নির্ধারণ করুন
- আপনি কোন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করবেন সেটি আগে নির্ধারণ করুন
- তারপর দেখুন সেটির চাহিদা বাজারে আছে কিনা বিশেষ করে লোকাল ও অনলাইন মার্কেটেবর্তমান বাজারে কোন ব্যবসাগুলো বেশি জনপ্রিয় এবং লাভজনক সেটি বিশ্লেষণ করুন Food Business, Clothing, E-commerce, Digital Services, Dropshipping ইত্যাদি
নাম্বার টু আপনি মার্কেটিং রিসার্চ এবং প্রতিযোগিতা বিশ্লেষণ করুন
- আপনার টার্গেট কাস্টমার কে? সেটি নির্ধারণ করুন হতে পারে হতে পারে বয়স, লোকেশন এবং চাহিদা
- আপনার প্রতিযোগীদের কৌশল এবং দুর্বলতা সম্পর্কে বিস্তারিত বিশ্লেষণ করুন
- আপনার ব্যবসার জন্য মূল্য নির্ধারণ করুন
নাম্বার থ্রি ব্যবসার জন্য পরিকল্পনা করুন
- আপনি অনলাইনে, অফলাইনে অথবা অনলাইন ও অফলাইনের সমন্বয়ে ব্যবসা পরিচালনা করবেন কিনা তা নির্ধারণ করুন
- আপনার ব্যবসার জন্য কি রকম খরচ হবে এবং কত টাকা বিনিয়োগ প্রয়োজন সে সংক্রান্ত পরিমাণ নির্ধারণ করুন
- আপনাকে রেভিনিউ মডেল নির্ধারণ করতে হবে মানে হল আপনার ব্যবসা থেকে কিভাবে অর্থ উপার্জন করবেন তা ঠিক করা। এটা হতে পারে পণ্য বিক্রি, সাবস্ক্রিপশন অথবা সার্ভিস ফ্রি ইত্যাদি।
নাম্বার ফোর আইনি অনুমোদন এবং ব্যবসার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে
- আপনি সিটি কর্পোরেশন অথবা পৌরসভা থেকে ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করুন
- আপনাকে ট্যাক্স আইডি তৈরি করতে হবে
- যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকে তাহলে একটি খুলে নিবেন
- পরবর্তীতে আপনাকে ভ্যাট নিবন্ধন করতে হবে। যদি এটার প্রয়োজন হয় তাহলে
নাম্বার ফাইভ প্রাথমিক বিনিয়োগ এবং ফান্ডিং সংগ্রহ করা
- আপনার যদি ব্যক্তিগত সঞ্চয় থাকে তাহলে সেটি ব্যবহার করতে পারেন
- তাছাড়া পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকে বিনিয়োগ নিতে পারেন
- আপনি বর্তমানে ব্যাংক থেকে ঋণ অথবা SME ফান্ডের সুযোগ নিতে পারবেন। চেষ্টা করবেন ক্যাশ টাকা দিয়ে করার এবং সুদের মধ্যে না জড়ানোই ভালো। মুসলিম হিসেবে আল্লাহকে ভয় করা উচিত
- আপনি Crowdfunding প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন যার মানে হচ্ছে অনলাইনে জনগণের কাছ থেকে ছোট ছোট বিনিয়োগ বা অনুদান সংগ্রহ করা। পরিষ্কারভাবে বলতে গেলে আপনি আপনার প্রজেক্ট Kickstarter, Indiegogo, GoFundMe, বা Patreon ইত্যাদি প্লাটফর্মে আপলোড করবেন এবং লোকজন আপনার আইডিয়াকে সমর্থন করতে বিনিয়োগ অথবা অনুদান দেবে।
নাম্বার সিক্স আপনাকে উপযুক্ত জায়গা নির্বাচন করতে হবে
- যদি আপনি চান অনলাইনে ব্যবসা করতে তাহলে ওয়েবসাইট অথবা সোশ্যাল মিডিয়া পেজ তৈরি করতে হবে
- আর যদি চান ফিজিক্যাল ভাবে দোকান অথবা অফিস দিতে তাহলে উপযুক্ত লোকেশান নির্বাচন করুন।
নাম্বার সেভেন আপনার ব্যবসার জন্য পণ্য অথবা পরিষেবা তৈরি করা
- আপনার পণ্যের মান উন্নত করতে হবে
- সরবরাহ এবং উৎপাদন খরচ কিভাবে কমানো যায় সেটার উপায় খুঁজে বের করুন
- আপনার পণ্য অথবা সার্ভিসকে অন্যান্য প্রতিযোগিতা থেকে আলাদা এবং আকর্ষণীয়ভাবে গ্রাহকদের কাছে তুলে ধরতে হবে
নাম্বার এইট আপনি ব্র্যান্ডিং এবং মার্কেটিং শুরু করুন
- আপনার যদি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন facebook, instagram, youtube ইত্যাদি থাকে তাহলে মার্কেটিং শুরু করুন
- গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্য আপনি মূল্য ছাড় এবং অতিরিক্ত সুবিধা দিন
- আপনাকে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং অথবা লোকাল মার্কেটিং করতে হবে
- যদি পারেন তাহলে ফেসবুক অ্যাড অথবা google অ্যাড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করুন
- আপনি স্থানীয় বিভিন্ন ইভেন্ট, মেলা অথবা কমিউনিটি কার্যক্রমগুলোতে অংশগ্রহণ করে আপনার ব্যবসার প্রচার এবং নেটওয়ার্ক তৈরি করুন
নাম্বার নাইন পেমেন্ট এবং ডেলিভারি সেটআপ করুন
- আপনি আপনার ব্যবসার জন্য অনলাইন অথবা অফলাইন লেনদেনের জন্য পেমেন্ট ব্যবস্থা চালু করুন।bKash, Nagad, Rocket, SSLCommerz ইত্যাদি
- তারপর আপনার কাজ হল ডেলিভারি করার জন্য পার্টনার নির্বাচন করা হতে পারে bKash, Nagad, Rocket, SSLCommerz ইত্যাদি
- কাস্টমারকে দ্রুত রেসপন্স এবং প্রফেশনাল ভাবে সার্ভিস দিতে আপনি চেষ্টা করবেন
নাম্বার টেন ব্যবসাকে দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা এবং বড় করা
- আপনার পরিষেবা এবং পুন্য মান উন্নত করতে হবে এবং নিয়মিত কাস্টমার ফিডব্যাক নিতে হবে
- আপনাকে নিয়মিত ট্র্যাক করতে হবে মাসিক বিক্রয় এবং মুনাফার হিসাব
- আপনার ব্যবসার উন্নয়নের জন্য সর্বদা চেষ্টা করতে হবে নতুন মার্কেটিং স্ট্রাটেজি বের করার
- ব্যবসার উন্নয়নের জন্য আপনাকে দক্ষ কর্মী এবং টিম গঠন করতে হবে।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিকনির্দেশনা
বাংলাদেশে যদি আপনি ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে সঠিক পরিকল্পনা ধৈর্য এবং
ভালো মার্কেটিং জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। আপনি যে কাজই করতে যান না কেন অবশ্যই
দক্ষতা এবং ভালো কৌশল থাকা আবশ্যক। ইনশাল্লাহ আমি চেষ্টা করেছি আমার সাধ্যমত
স্থায়ী এবং লাভজনক ব্যবসা গড়ে তোলার আইডিয়া দিতে। ব্যবসা শুরু করতে চাইলে
অবশ্যই আরো বিস্তারিত এবং ডিটেলস জেনে নিবেন।
ক্ষুদ্র ব্যবসায় পরিকল্পনার বিষয়বস্তু কয়টি
প্রথম বিষয় ব্যবসার উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য ঠিক করা
আপনার ব্যবসার উদ্দেশ্য কি? আপনি কোন টাইপের ব্যবসা করতে চান? আপনার স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য কি? এসব বিষয় আপনাকে প্রথমেই নির্ধারণ করতে হবে যাতে করে ভবিষ্যতে পথ হারানোর ভয় না থাকে।
দ্বিতীয় বিষয় ব্যবসার ধরন এবং কাঠামো নির্বাচন করুন
আপনি কি একা মালিক হতে চান অথবা অংশীদারিত্ব নাকি কোম্পানি এটি আপনাকে আগেই নির্ধারণ করতে হবে। যদি আপনি একা ব্যবসা করতে চান তাহলে সব দায়িত্ব আপনার। আর যদি অংশীদারিত্ব হয় তাহলে লাভ এবং দায়িত্ব আগেই ভাগ করে নিতে হবে। আর যদি আপনি কোন কোম্পানি গঠন করতে চান তাহলে আইনি দিকও দেখতে হবে।
তৃতীয় বিষয় আপনাকে বাজার বিশ্লেষণ করতে হবে
- আপনার গ্রাহক কারা হবে অথবা সম্ভাব্য গ্রাহক কারা সেটা নির্বাচন করুন
- যেখানে বিক্রি বেশি হবে সেই জায়গা নির্বাচন করুন
- আপনার প্রতিযোগীরা কিভাবে কাজ করছে সেটি লক্ষ্য করুন
চতুর্থ বিষয় আপনার প্রতিযোগীদের কার্যকলাপ বিশ্লেষণ করুন
- তারা কি দামে পণ্য বিক্রি করছে সেটা দেখুন
- তারা কিভাবে পণ্যটির মার্কেটিং করছে সেটা যাচাই করুন
- রিসার্চ করে বের করুন তাদের থেকে কিভাবে ভালো সার্ভিস দেওয়া যায়
পঞ্চম বিষয় পণ্য এবং সেবা সম্পর্কে আপনি পরিকল্পনা করুন
- আপনার ব্যবসার মন পণ্য ও পরিষেবা কি হবে সেটা নির্বাচন করুন
- আপনি আপনার প্রোডাক্টের দাম কত রাখবেন সেটা নির্ধারণ করুন
- পণ্য এবং সেবার নাম নির্ধারণ করুন
- আপনি কিভাবে সেটি বানাবেন এবং সংগ্রহ করবেন আগে থেকেই সংকল্প করুন
- সেটির মান কেমন হবে বিষয়টি সম্পর্কে ভেবে দেখবেন
ষষ্ঠ বিষয় ব্যবসার জন্য পদ্ধতি ঠিক করুন
- আপনার ব্যবসার দৈনন্দিন কাজ কিভাবে চলবে সেটা নির্ধারণ করুন
- কাঁচামাল সংগ্রহ, উৎপাদন ও সঞ্চয়, বিক্রয় ও সরবরাহ এবং গ্রাহক সেবা এগুলো সম্পর্কে আগে থেকেই ভেবে রাখুন
সপ্তম বিষয় আর্থিক পরিকল্পনা তৈরি করুন
- ব্যবসার জন্য কত টাকা দরকার হতে পারে সেটি ভাবুন
- কাঁচামাল, দোকান এবং অফিস ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, কর্মচারীর বেতন, লাইসেন্স, পরিবহন এবং লাভ ইত্যাদি পরিকল্পনা করুন
অষ্টম বিষয় আপনার ব্যবসার সম্প্রসারণ পরিকল্পনা করুন
- ব্যবসা যদি ভালো চলে তাহলে আপনি ভবিষ্যতে কি করবেন সেটা ভেবে দেখুন
- নতুন পূর্ণ যোগ করবেন কিনা, অন্য শহরের ব্যবসা বাড়াবেন কিনা এবং অনলাইনে বিক্রি করবেন কিনা আগে থেকে পরিকল্পনা করুন
গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিকনির্দেশনা
ব্যবসা শুরু করার পদ্ধতি গুরুত্বপূর্ণ ৫ টি ধাপ
প্রথম পদ্ধতি প্রোডাক্ট ভিত্তিক ব্যবসা
- জামাকাপড় নিজের হাতে বানিয়ে বিক্রি করতে পারেন
- কসমেটিকস, মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ অথবা গৃহস্থালি পণ্য বিক্রি করুন
- আমদানি করা কোন পণ্য থাকলে সেটি অনলাইনে অথবা দোকানে বিক্রি করুন
দ্বিতীয় পদ্ধতি সার্ভিস ভিত্তিক ব্যবসা
- গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন এবং ডিজিটাল মার্কেটিং
- অনলাইন টিউশনি, ফ্রিল্যান্সিং এবং কনসালটেন্সি
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এবং ট্রেনিং সেন্টার
তৃতীয় পদ্ধতি ট্রেডিং ভিত্তিক ব্যবসা
- অল্প কথায় পাইকারি বাজার থেকে পণ্য কিনুন এবং অনলাইনে অথবা দোকানে বিক্রি করুন
- আপনি স্টকে না রেখে ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে বিক্রি করুন
- আপনি ইমপোর্ট করবেন এবং এক্সপোর্ট করবেন
চতুর্থ পদ্ধতি ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক ব্যবসা
- বিকাশ, নগদ, অথবা রকেট এজেন্ট ব্যবসা
- বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু খাবারের চেইন যেমনঃ Pizza Hut, KFC, শাহী দই ঘর ইত্যাদি
- কিছু ব্র্যান্ডের পোশাকের আউটলেট যেমনঃ Easy, Infinity, Aarong ইত্যাদি
পঞ্চম পদ্ধতি অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা
- সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক পেজ অথবা ওয়েবসাইটে পণ্য বিক্রি করুন
- পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেল বা ব্লগ থেকে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং অথবা রিমোট মানে -- দূর থেকে অনলাইনে প্রদান করা হয় -- সার্ভিস প্রদান করুন।
অতিরিক্ত বিষয় আপনার জন্য কোনটি সেরা
- আলহামদুলিল্লাহ যদি নিজে পণ্য বানাতে পারেন তাহলে প্রোডাক্ট ভিত্তিক ব্যবসা আপনার জন্য ভালো
- আপনার যদি কনফিডেন্ট থাকে নিজের দক্ষতা সম্পর্কে তাহলে সার্ভিসভিত্তিক ব্যবসা ভালো
- যদি কম বিনিয়োগে ব্যবসা করতে চান তাহলে ট্রেডিং অথবা ফ্র্যাঞ্চাইজি ব্যবসা শুরু করে দেখতে পারেন
- আর যদি আপনি এরকম চান যে ঝুঁকি কমিয়ে ব্যবসা তাহলে অনলাইন ব্যবসা আপনার জন্য সেরা মাধ্যম হতে পারে
স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া ২০২৫ বিশেষ কি থাকছে
বর্তমানে ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে আপনাকেও একধাপ এগিয়ে যেতে হবে। স্মার্ট ব্যবসা বলতে আমরা বুঝি কম সময়ে, কম পরিশ্রমে, কম বিনিয়োগ বেশি লাভ। এটি সম্ভব প্রযুক্তি, ইন্টারনেট এবং সৃজনশীল চিন্তার মাধ্যমে। একটু লক্ষ্য করে দেখুন আপনার আশেপাশে অনেকেই করছে। এটির জন্য আপনাকে দোকান খুলে বসে থাকতে হবে না ঘরে বসেই ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। সঠিক দিক নির্দেশনা এবং ডিজিটাল সুযোগ কাজে লাগিয়ে সহজেই আপনি স্মার্ট বিজনেস শুরু করতে পারবেন।প্রথম আইডিয়া এ আই ভিত্তিক বিজনেস
এটি কি বাংলাদেশের জন্য উপযোগী
দ্বিতীয় আইডিয়া স্বাস্থ্য এবং ওয়েলনেস টেকনোলজির ব্যবহার
এটি বাংলাদেশের জন্য কেমন হবে
তৃতীয় আইডিয়া Fractional C-Suite & Consulting Services
বাংলাদেশের জন্য এটি কি উপযোগী
চতুর্থ আইডিয়া নিশ ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি
বাংলাদেশের জন্য কেমন হবে
পঞ্চম আইডিয়া সফটওয়্যার এস এ সার্ভিস
বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে কি
ষষ্ঠ আইডিয়া এসিডিয়েট মার্কেটিং এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশন
বাংলাদেশের জন্য উপযুক্ত কি
সপ্তম আইডিয়া রিনিউএবল এনার্জি বিজনেস
আমাদের বাংলাদেশের জন্য এটি কেমন
কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা
- যদি আপনার মূলধন অল্প হয় এবং আপনি চান ব্যবসা শুরু করতে তাহলে আপনার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা Software as a Service ভালো হবে।
- যদি আপনার মূলধন বড় হয় এবং বিনিয়োগ করার মন মানসিকতা থাকে তাহলে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট, টেলিমেডিসিন অথবা সোলার এনার্জি বিজনেস বেস্ট অপশন।
ব্যক্তিগত মতামতঃ ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করার ধারাবাহিক ধাপসমূহ
যদি আপনি মুসলিম হোন তাহলে চেষ্টা করবেন হালাল ভাবে একটি ব্যবসা দাঁড় করানোর। অন্যান্য কাজের তুলনায় ব্যবসায় অনেক বরকত। আমি যে সমস্ত ক্ষুদ্র ব্যবসার ধারাবাহিক ধাপসমূহ আলোচনা করলাম সেটি যদি ভালো লাগে তাহলে আপনি শুরু করতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার সুস্থতা কামনা করে আজকের মতো এখানেই শেষ করছি আল্লাহ হাফেজ।
সব বাজ ব্লগিং ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url