ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুগল রাংকিং ১০০% আসবেই
ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম জানলে আপনার কনটেন্ট হয়ে উঠবে আকর্ষণীয় এবং
খুব সহজেই পাঠকদের মন জয় করতে পারবেন। আজকে আমি শেয়ার করব ব্লগে আর্টিকেল লেখার
নিয়ম এবং SEO কৌশল। এর ফলে খুব সহজেই পাঠকদের মধ্যে আপনার একটি ভালো
অবস্থান তৈরি হবে।

তাছাড়া আজকের আর্টিকেলে অতিরিক্ত হিসেবে পেয়ে যাবেন বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম এবং বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব। কিওয়ার্ড অপটিমাইজেশন, ইন্টার্নাল লিঙ্কিং ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং আরো তথ্য পেতে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুগলে র্যাংক করার গুরুত্বপূর্ণ টিপস
- বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম সহজ ও কার্যকরী পদ্ধতি
- ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম সফল হলে জানতে হবে
- বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব লেখার মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ুন
- বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সেরা সাইট
- আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম এখনই শুরু করুন
- ব্যক্তিগত মতামতঃ ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম
ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুগলে র্যাংক করার গুরুত্বপূর্ণ টিপস
ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানা প্রতিটি আর্টিকেল রাইটারের জন্য অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হবে শুধু ভালো কনটেন্ট তৈরি করাই যথেষ্ট নয় বরং গুগল
অ্যালগরিদম অনুসারে সার্চ ইঞ্জিনের নিয়ম ও নির্দেশনা অনুসরণ করা খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। আপনার আর্টিকেল গুগলে র্যাংক করাতে হলে ব্লগ লেখার নিয়ম গুলোর
প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। আপনার লেখা কন্টাক্টগুলো গুগল সার্চ র্যাংকিংয়ে
শীর্ষে আনতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম নিচে তুলে ধরা হলো।
সঠিক টপিক নির্বাচনঃ
সঠিক টপিক নির্বাচনঃ
- পাঠকদের চাহিদা বুঝতে হবেঃ একজন আর্টিকেল রাইটার হিসেবে সব সময় আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কি চায়। সেজন্য Google Trends, Keyword Planner, বা Reddit এর মত জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে টপিক খুঁজে নিতে পারবেন।
- কিওয়ার্ড রিসার্চঃ আর্টিকেল রাইটিং এর ক্ষেত্রে কিওয়ার্ড রিসার্চ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য আপনার আর্টিকেলের জন্য এমন কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে যেগুলো প্রাসঙ্গিক। Ahrefs, SEMrush, Ahrefs, SEMrush, Ubersuggest, Moz Keyword Explorer, Google Keyword Planner, Answer The Public, KWFinder, Grammarly, Hemingway Editor, SurferSEO, Yoast SEO বা Ubersuggest ইত্যাদি টুলস গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন।
- আপনার টপিকের গভীরতা নির্ধারণ করুনঃ আপনার টপিকটি নিয়ে আগে থেকে প্ল্যান করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ মনে করুন ব্লগিং কি? এই টপিক আপনি নির্বাচন করেছেন সে ক্ষেত্রে আমি বলব এটি না করে এর চেয়ে ব্লগিং শুরু করার সম্পূর্ণ গাইড যা বেশি গভীর এবং পাঠকদের আকর্ষণ করবে। ব্লগিং কি? এই টপিকের মাধ্যমে শুধু আপনি সংজ্ঞা দিতে পারবেন কিন্তু তার মৌলিক দিকগুলো ব্যাখ্যা করতে পারবেন না। আর যদি আপনি বলেন ব্লগিং কি, কেন, কিভাবে এ সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত ধারণা দিতে পারবেন।
আকর্ষণীয় শিরোনামঃ
- ক্লিক যোগ্য শিরোনামঃ আপনাকে সর্বদা চেষ্টা করতে হবে শিরোনামটি আকর্ষণীয় করার যাতে করে পাঠকরা দেখামাত্র ক্লিক করতে আগ্রহী হয়। যেমন ব্লগিং শুরু করার ১০ টি সহজ উপায়, নতুনদের জন্য ৭ টি সেরা গোপন টিপস, ১০ টি পদক্ষেপ আপনি সফল ব্লগার হতে পারবেন ইত্যাদি এই টাইপের।
- কিওয়ার্ডের ব্যবহারঃ আপনার শিরোনামে প্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড যুক্ত করতে হবে। খেয়াল রাখবেন সেটি যেন প্রাকৃতিকভাবে ফিট খায়।
- সংক্ষিপ্ত এবং স্পষ্ট শিরোনামঃ শিরোনামটি যদি সংক্ষিপ্ত এবং স্পষ্ট হয় তাহলে পাঠকরা সহজেই বুঝতে পারবে আর্টিকেলটি কি নিয়ে লেখা হয়েছে।
- আকর্ষণীয় ভূমিকা ব্যবহার করুনঃ আপনাকে প্রথম ২-৩ লাইনে পাঠকদের আকর্ষণ করতে হবে। আপনার আর্টিকেলের ভেতরে আপনি কি নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছেন হতে পারে সেটি প্রশ্ন, পরিসংখ্যান বা সমস্যার সমাধান ইত্যাদি বিষয়গুলোকে প্রথমে রাখতে হবে।
- কিওয়ার্ডের ব্যবহারঃ ভূমিকায় প্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে সেটি যেন প্রাকৃতিকভাবে ফিট খায়।
- সংক্ষিপ্ত এবং স্পষ্ট ভূমিকাঃ আপনার ভূমিকাটি স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত যাতে পাঠকরা সহজে বুঝতে পারে আর্টিকেলটি কোন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে লেখা হচ্ছে।
বডিঃ
- সঠিক স্ট্রাকচারঃ আপনার আর্টিকেলটি হেডিং H1, H2, H3 এবং সাবহেডিং ব্যবহার করে সঠিক স্ট্রাকচার তৈরি করতে হবে। এতে পাঠকদের জন্য বিষয়টা সহজ হয় এবং SEO এর জন্য উপকারী।
- গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ আপনার আর্টিকেলটি অবশ্যই তথ্যবহুল এবং পাঠকদের জন্য উপকারী হতে হবে। সর্বদা চেষ্টা করবেন সঠিক, নির্ভরযোগ্য এবং বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত তথ্য প্রদান করতে।
- বুলেট পয়েন্ট এবং নম্বরের তালিকাঃ বুলেট পয়েন্ট এবং নম্বর তালিকা এমনভাবে আপনাকে ব্যবহার করতে হবে যাতে করে পাঠকরা খুব সহজেই বুঝতে পারে।
- ইমেজ এবং ভিডিওঃ আর্টিকেল সম্পর্কিত ইমেজ, ইনফোগ্রাফিক্স এবং ভিডিও যুক্ত করুন। এতে করে আপনার আর্টিকেলটি পাঠকদের আকর্ষণ করবে এবং আপনার কনটেন্টকে আরো ইনফরমেটিভ করে তুলবে।
- ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল লিংকঃ সহজ ভাষায় বলতে গেলে, আপনি যখন নিজের একটি পোষ্টের লিংক অন্য কোন পোস্টে বা আর্টিকেলে দেন তখন তাকে ইন্টারনাল লিংক বলে। অপরদিকে বাইরের কোন লিংক বা তৃতীয় পক্ষের লিংক আপনার ওয়েবসাইটে যুক্ত করা হলে তাকে এক্সটারনাল লিংক বলে।
উপসংহারঃ
SEO অপ্টিমাইজেশনঃ
সেগুলো সাধারণত পাঠকদের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য আকর্ষণীয় ও সহজ ভাবে উপস্থাপন করা হয়। ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে আমরা চেষ্টা করি গল্পের মতো করে লিখতে যাতে পাঠক আগ্রহ ধরে রাখে। এ ছাড়া ব্লক পোস্টে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যাতে করে গুগলে খুব সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু সাধারণ আর্টিকেলে এটা অতটাও গুরুত্বপূর্ণ নয়। নিচে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলো এক নজরে দেখে নিন।
সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ আপনি যে আর্টিকেলটি লিখেছেন চেষ্টা করবেন তার মূল পয়েন্টগুলো
সংক্ষেপে এবং সহজ ভাষায় উপস্থাপন করতে, যাতে করে পাঠকগণ খুব দ্রুত ধারণা পেয়ে
যায়। মনে করুন আপনি ব্লগিং শুরু করার পরিপূর্ণ গাইডলাইন এই সম্পর্কে আর্টিকেল
লিখছেন এখন সেই পোস্টের সংক্ষিপ্ত বিবরণ করলে হবে।
- ব্লগিং শুরু করতে প্রথমে আপনাকে একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্ম বেছে নিতে হবে
- সঠিক থিম এবং ডিজাইন নির্বাচন করুন
- কনটেন্ট লেখার জন্য বিশেষ কৌশল অবলম্বন করুন
- সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্লক প্রচার করুন
- এসইও এর মাধ্যমে ব্লগের র্যাংকং উন্নত করুন
নির্দেশনা বা অনুরোধঃ পাঠকদের জন্য কিছু করার উৎসাহিত করুন হতে পারে আপনার
ব্লগের অভিজ্ঞতা, কমেন্ট শেয়ার করুন অথবা আমাদের অন্যান্য আর্টিকেল পড়ুন
ইত্যাদি।
কিওয়ার্ডের ব্যবহারঃ চেষ্টা করবেন প্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করার জন্য। তবে সেটাকে অবশ্যই প্রাকৃতিক ভাবে ফিট খেতে হবে।
কিওয়ার্ডের ব্যবহারঃ চেষ্টা করবেন প্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড ব্যবহার করার জন্য। তবে সেটাকে অবশ্যই প্রাকৃতিক ভাবে ফিট খেতে হবে।
- কিওয়ার্ড ডেনসিটিঃ আপনার কিওয়ার্ড প্রাকৃতিকভাবে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন এবং কিওয়ার্ড স্টাফিং এড়িয়ে চলুন।
- মেটা ডিস্ক্রিপশনঃ সংক্ষিপ্ত এবং আকর্ষণীয় মেটে ডেসক্রিপশন লিখুন যাতে কিওয়ার্ড থাকে।
- Alt ট্যাগঃ আপনার ফিচার ইমেজে Alt ট্যাগ যুক্ত করুন এবং সেখানে আপনার কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন
- URL স্ট্রাকচারঃ URL সংক্ষিপ্ত এবং কিওয়ার্ড সমৃদ্ধ করুন।
প্রুফরিডিং এবং এডিটিংঃ
- আপনার পোষ্টের বানান এবং ব্যাকরণ পরীক্ষা করুনঃ Grammarly বা Hemingway Editor ইত্যাদি টুলস ব্যবহার করে বানান এবং ব্যাকরণ পরীক্ষা করা যায়।
- আপনার কনটেন্টের ফ্লো পরীক্ষা করুনঃ ভালো করে খেয়াল করে দেখবেন আপনার কনটেন্টটি সহজ পাঠ্য অথবা লজিক্যাল ফ্লো এবং ইনফরমেটিভ আছে কিনা তা যাচাই করুন।
পাবলিশ এবং প্রমোটঃ
- সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুনঃ আপনার যদি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন Facebook, Twitter, LinkedIn ইত্যাদি থেকে থাকে তাহলে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।
- ইমেইল মার্কেটিং এবং গেস্ট ব্লগিংঃ এটি একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল যার মাধ্যমে আপনি আপনার ইমেইল সাবস্ক্রাইবারদের কাছে প্রাসঙ্গিক এবং মূল্যবান কন্টেন্ট যেমন আর্টিকেল শেয়ার করেন। অন্যান্য ব্লগে গেস্ট ব্লগিং লিখে আপনার আর্টিকেল এর লিংক শেয়ার করুন।
ইমপ্রুভ এবং মনিটর করুনঃ
- Google Analytics ব্যবহার করে আপনি আপনার আর্টিকেলের পারফরম্যান্স যাচাই করতে পারবেন। চেষ্টা করবেন পাঠকদের ফিডব্যাক নিয়মিত নেওয়ার জন্য এবং সেই অনুযায়ী আপনার কনটেন্ট এর মান ইমপ্রুভ করবেন। সময়ের সাথে সাথে আপনার আর্টিকেলটি আপডেট করুন যাতে করে এটি সর্বদা সর্ব অবস্থায় প্রাসঙ্গিক থাকে।
কনটেন্টের দৈর্ঘ্য এবং আপডেটঃ
- কনটেন্টের দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করুনঃ গুগল সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত দীর্ঘ কনটেন্টকে বেশি প্রাধান্য দেয় কারণ এগুলোর ভেতরে অনেক বেশি তথ্য থাকে যা পাঠকদের জন্য উপকারী হয়।
- সংক্ষিপ কনটেন্টঃ ৩০০-৫০০ শব্দ হতে হবে
- মাঝারি কনটেন্টঃ ৮০০-১৫০০ শব্দ হতে হবে
- দীর্ঘ কনটেন্টঃ ১৫০০+ হতে হবে
- কনটেন্ট আপডেট করুনঃ আপনার ওয়েবসাইটের ভেতরে যদি পুরনো কনটেন্ট থেকে থাকে তাহলে সেটিকে আপডেট করা অত্যন্ত জরুরী। নতুন তথ্য যোগ করুন, যদি পুরাতন তথ্য থাকে তাহলে সেগুলো ঠিক করুন এবং ইমেজ বা লিংক আপডেট করুন। এতে করে আপনার যে লাভটি হবে তা হলো গুগল আপনার কনটেন্টকে আপ টু ডেট মনে করে ভালো র্যাংক দেয়।
পেজ লোডিং গতি এবং মোবাইল অপটিমাইজেশনঃ
- মোবাইল অপটিমাইজেশনঃ অধিকাংশ মানুষ ওয়েবসাইট ভিজিট করে মোবাইল ফোন দিয়ে। সেজন্য আপনার কনটেন্ট মোবাইলে ঠিকভাবে দেখাচ্ছে কিনা সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- পেজ লোডিং গতিঃ আপনার ওয়েবসাইট যদি দ্রুত লোড না হয় সেক্ষেত্রে গুগল র্যাংকিং এ নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। সেজন্য ইমেজের সাইজ ছোট করতে হবে, অপ্রয়োজনীয় জিনিস বাদ দিতে হবে এবং CDN ব্যবহার করতে হবে।
তথ্যসূত্রঃ ordinaryit, TechShaf, Shikho
বাংলাদেশের সেরা ডিজিটাল মার্কেটিং প্রতিষ্ঠান অর্ডিনারি আইটি, যেখানে আপনি
প্রফেশনাল ভাবে আর্টিকেল রাইটিং শিখে আপনার ক্যারিয়ার উন্নত করতে
পারবেন। লিংক
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম সহজ ও কার্যকরী পদ্ধতি
আপনাকে প্রথমেই বলে রাখি ব্লগে আর্টিকেল এবং বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম দুটো কিন্তু এক বিষয় নয়। ব্লগিং ওয়েবসাইটে আর্টিকেল এবং বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়মের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। সাধারণত বাংলাতে যে সমস্ত আর্টিকেলগুলো লিখা হয় সেগুলো বেশি তথ্যভিত্তিক, গঠনমূলক এবং বিশ্লেষণধর্মী হয়। সেখানে ভাষা হয় সহজ এবং গম্ভীর। অন্যদিকে আমরা ব্লগিং ওয়েবসাইটের জন্য যে সমস্ত আর্টিকেলগুলো লিখে থাকিসেগুলো সাধারণত পাঠকদের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য আকর্ষণীয় ও সহজ ভাবে উপস্থাপন করা হয়। ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে আমরা চেষ্টা করি গল্পের মতো করে লিখতে যাতে পাঠক আগ্রহ ধরে রাখে। এ ছাড়া ব্লক পোস্টে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যাতে করে গুগলে খুব সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু সাধারণ আর্টিকেলে এটা অতটাও গুরুত্বপূর্ণ নয়। নিচে বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলো এক নজরে দেখে নিন।
- লেখার মধ্যে স্পষ্টতা থাকতে হবে। লেখাটি সোজাসুজি এবং সহজ ভাষায় আপনাকে লিখতে হবে যাতে পাঠক দ্রুত বুঝতে পারে।
- কঠিন শব্দের পরিবর্তে সাধারণ এবং পরিচিত শব্দ ব্যবহার করতে হবে। শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই সহজ হতে হবে।
- লেখার মধ্যে আপনার বিষয়গুলো সঠিকভাবে সাজানো উচিত যেমন প্যারাগ্রাফ, উপশিরোনাম ইত্যাদি। যাতে পাঠক সহজে পড়তে পারে।
- আপনাকে শুদ্ধ বাংলা ব্যবহার করতে হবে এবং ভাষার শুদ্ধতা বজায় রাখতে হবে। ভুল অথবা অপ্রচলিত শব্দ ব্যবহার করবেন না।
- আপনার লিখার বিষয়টিকে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে এবং অপ্রয়োজনীয় তথ্য বাদ দিতে হবে।পাঠকের কাছে আপনার বিষয়টিকে সহজভাবে উপস্থাপন করতে উদাহরণ অথবা রূপক ব্যবহার করবেন।
- আর্টিকেল লিখার আগে আপনার বিষয়টি স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করুন। আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে আপনার লেখার উদ্দেশ্য কি।
- তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে আপনাকে প্রমাণিত, নির্ভরযোগ্য এবং বিশ্বস্ত উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
- চেষ্টা করবেন দীর্ঘ প্যারাগ্রাফ এর পরিবর্তে ছোট, পরিষ্কার এবং সুনির্দিষ্ট ব্যবহার করার। যাতে পাঠক খুব দ্রুত পড়তে পারে।
গবেষণার সূত্র এবং প্রতিষ্ঠানঃ
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ
- বাংলা একাডেমী
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
- প্রকাশনা সংস্থা মুক্তধারা
- বিডি নিউজ 24, প্রথম আলো
ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম সফল হলে জানতে হবে
একজন ইংরেজি আর্টিকেল রাইটার হতে চাইলে কিছু নিয়ম কানুন আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।
এ সমস্ত দিকগুলো আপনি যদি সঠিকভাবে ফলো করেন তাহলে আশা করা যায় আপনার লেখাটি
কার্যকরী এবং প্রভাবশালী হতে পারে। একটি ভালো আর্টিকেল সব সময় শুরু হয় সঠিক বিষয়
নির্বাচন দিয়ে, তারপর আসে গবেষণা ও পরিকল্পনা। ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়মগুলো
আপনি যদি অনুসরণ করেন তাহলে পাঠককে খুব সহজে আকর্ষণ করতে পারবেন। নিচে টেবিলের
মাধ্যমে ইংরেজি আর্টিকেল লেখার নিয়ম তুলে ধরা হলো।
লেখার নিয়ম | তথ্যসূত্র |
---|---|
আপনার প্রথম কাজ হল বিষয় নির্বাচন করা | Grammarly Blog |
আপনার টপিকের উপর গভীর গবেষণা করুন। বিশ্বস্ত উৎস যেমন প্রমাণিত ওয়েবসাইট, বিভিন্ন জার্নাল এবং বই থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন | HubSpot Blog |
আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে একটি আউটলাইন তৈরি করতে হবে যার ফলে আপনার লেখাকে সংগঠিত করতে এবং ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে | ProWritingAid |
আপনার আর্টিকেলের ভূমিকা অংশে মূল বিষয় সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করুন। এমন বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন যাতে পাঠকদের কাছে আকর্ষণীয় এবং আগ্রহের বিষয় হয় | The Write Practice |
আর্টিকেলের মূল বক্তব্য আপনি উপসংহারে সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরুন এতে করে হবে কি পাঠকদের জন্য চিন্তার খোরাক বা কল টু অ্যাকশন সৃষ্টি হবে | MasterClass |
আপনার লেখা শেষ হওয়ার পর বানান, ব্যাকরণ এবং বাক্য গঠনের দিক দিয়ে ভুল আছে কিনা সেটা ভালো করে যাচাই করুন। আপনার পুরো টপিক মনোযোগ সহকারে একবার পড়েন নিবেন | Grammarly Blog |
শিরোনাম এবং মেটা ডিসক্রিপশন আকর্ষণীয় ভাবে তুলে ধরুন যাতে পাঠকরা বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা পাই | Yoast SEO |
আর্টিকেলের সাথে ছবি, চার্ট অথবা ইনফোগ্রাফিক্স যোগ করুন। এতে পাঠকদের আগ্রহ বাড়বে এবং আপনার বিষয়বস্তুকে আরো বোধগম্য করে তুলবে | Canva Blog |
আর্টিকেলে চেষ্টা করবেন তথ্যসূত্র উল্লেখ করার এতে করে আপনার আর্টিকেলটি বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ার পাশাপাশি প্লেজিয়ারিজম এড়াতে সাহায্য করবে | Purdue OWL |
আপনাকে চেষ্টা করতে হবে ইংরেজি ভাষার শুদ্ধতা বজায় রাখতে। যত সম্ভব চেষ্টা করবেন স্পষ্ট ও পরিষ্কার শব্দ ব্যবহার করার | WikiHow |
বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব লেখার মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়ুন
অনলাইন জগতে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনারা
যারা এই পেশায় যুক্ত হতে চান তাদের বলবো ভালো দক্ষতা এবং শুদ্ধ বাংলা ভাষার
জ্ঞান থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। তাছাড়া আরও যে বিষয়গুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে
সেটা হলো গবেষণা, বিষয় নির্বাচন এবং পাঠকদের আগ্রহ ধরে রাখার মতো দক্ষতা। আপনি
যদি সঠিক তথ্য এবং বিশ্বাসযোগ্য সোর্স উল্লেখ করেন তাহলে পাঠকরা সহজেই সেটি
বিশ্বাস করবে। নিচে বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো।
- বাংলা আর্টিকেল রাইটিং এর চাহিদাঃ বর্তমান বাংলাদেশে ডিজিটাল কনটেন্টের চাহিদা বৃদ্ধির পাশাপাশি বেড়ে চলেছে আর্টিকেল রাইটিং এর চাহিদা। ওয়েবসাইট, ব্লগ, ও সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলা কনটেন্ট এর চাহিদা তৈরি হয়েছে। উৎসঃ Prothom Alo Tech
- দক্ষতা কেন প্রয়োজনঃ আপনি যদি বাংলা আর্টিকেল লিখে থাকেন সেক্ষেত্রে বাংলা ভাষার দক্ষতা, গবেষণা করার দক্ষতা এবং আপনার লেখার মধ্যে সৃজনশীল থাকতে হবে। তাছাড়া সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরী। উৎসঃ RisingBD
- আর্টিকেলের ক্যাটাগরিঃ বাংলা আর্টিকেল এর ক্যাটাগরি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের হতে পারে যেমন শিক্ষামূলক, স্বাস্থ্য, প্রযুক্তি বিষয়ক, ভ্রমণ, প্রবাস গাইডলাইন ইত্যাদি। তবে আপনাকে সর্বদা বাংলাদেশের মানুষের জন্য প্রাসঙ্গিক টপিক নির্বাচন করতে হবে। উৎসঃ BD News 24
- উপার্জনের উৎসঃ আপনি বাংলা আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং যে সমস্ত প্ল্যাটফর্ম আছে যেমন আপ ওয়ার্ক ফাইবার ইত্যাদি সাইডে ব্লগিং অথবা কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। উৎসঃ Freelancer.com
- প্রয়োজনীয় উপকরণঃ আর্টিকেল লিখতে গিয়ে আপনাকে কিছু টুলস ব্যবহার করতে হবে যেমন গ্রামারলি বা গ্রামার চেকার সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন টুলস। উৎসঃ Google Trends
- ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মঃ আপনারা যারা বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার আছেন তারা Upwork, Fiverr, এবং LinkedIn এর মত জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মে খুব সহজে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ পেতে পারেন। আর যদি চান দেশীয় প্ল্যাটফর্ম যেমন Kormo, Bdjobs ইত্যাদি সাইটে কাজের সুযোগ রয়েছে। উৎসঃ Upwork, Fiverr
- এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং ব্লগিংঃ আপনার যদি একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকে তাহলে বাংলা আর্টিকেল লিখে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে এই পদ্ধতি অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উৎসঃ TechShohor
- প্রশিক্ষণ এবং রিসোর্স কেন প্রয়োজনঃ বাংলা আর্টিকেল রাইটিং শেখার জন্য অনলাইন কোর্স করা অত্যন্ত জরুরী। যেমন Coursera, Udemy বা YouTube এর মাধ্যমে ফ্রি ভিডিও দেখা যেতে পারে তবে প্রফেশনাল ভাবে শেখার জন্য পেইড ভিডিও দেখলে ভালো হয়। উৎসঃ Coursera, Udemy
- চ্যালেঞ্জের সম্মুখীনঃ আর্টিকেল রাইটিং এ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে যা আপনাকে মোকাবেলা করতে হবে। যেমন সঠিক গ্রামার ব্যবহার থেকে শুরু করে বিশ্বস্ত তথ্য খোঁজা এবং এই প্রতিযোগিতামূলক বাজারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। উৎসঃ Daily Star
- কাজের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাঃ আপনি কি জানেন বর্তমান বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেটিং এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশনের চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে। তাই আপনি যদি ধৈর্য এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে সঠিকভাবে এগিয়ে চলেন তাহলে দীর্ঘমেয়াদী ক্যারিয়ার গঠন করা সম্ভব। উৎসঃ Future Startup
বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সেরা সাইট
বর্তমানে বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার বেশ কিছু সেরা সাইট হয়েছে। আপনি যদি
একজন আর্টিকেল রাইটার হোন তাহলে হতে পারে আপনার জন্য দারুন সুযোগ।
বিশ্বব্যাপী ক্লায়েন্টদের কাছে এই সাইটগুলোর মাধ্যমে আপনার আর্টিকেল লেখার
দক্ষতা দিয়ে আয় করতে পারবেন। বর্তমানে এমন অনেক জনপ্রিয় কিছু সাইট রয়েছে
যেখানে বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করা যায়। আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট
দেখে নেয়া যাক।
- প্রো ব্লগার ProBlogger : প্রো ব্লগার এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আর্টিকেল রাইটারদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্লগ এবং আর্টিকেল লেখার কাজ পাওয়া যায়।
- টেক্সট ব্রোকার Textbroker : এটি একটি নির্দিষ্ট আর্টিকেল রাইটিং ওয়েবসাইট। এখানে আপনি বাংলা ভাষার আর্টিকেল লেখার অনেক কাজ পেয়ে যাবেন।
- হাবপেজেস HubPages : এটি একটি পেশাদার সাইড। ব্লগ বা নিবন্ধনের জন্য এটি একটি সেরা প্ল্যাটফর্ম।
- পিউপুল পার আওয়ার PeoplePerHour : এই প্লাটফর্মটিতে বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটিং এর কাজের সুযোগ প্রদান করা হয়।
- রাইটার বে WriterBay : এটি একটি শিক্ষামূলক আর্টিকেল, গবেষণা পেপার এবং ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য খুব জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম।
- আই রাইটার iWriter : আপনি যদি একজন ফ্রিল্যান্সিং লেখক হোন তাহলে এই প্ল্যাটফর্মটি আপনার জন্য সহজ।
- প্রো ব্লগার জব বোর্ড ProBlogger Job Board : আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল লিখে থাকেন তাহলে এটি একটি ভালো সাইট।
- বিডি জবস Bdjobs : এই সাইটে বাংলা আর্টিকেল লেখার জন্য জব পোস্ট করা হয়। এটি একটি বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম।
- কনটেন্টমার্ট Contentmart : এখানে আপনি বিভিন্ন ন্যাচারাল এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ভিত্তিক আর্টিকেল লেখার সুযোগ পাবেন।
- এসইও ক্লিকার্স SEOClerks : আপনার দক্ষতার উপর ভিত্তি করে আপনি নিজেই পছন্দনীয় প্রজেক্ট বেছে নিতে পারবেন।
আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম এখনই শুরু করুন
আপনি যদি আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করতে চান তবে এখনই সেরা সময়। যদি লিখতে পছন্দ
করেন তাহলে আপনার দক্ষতা ব্যবহার করে আয়ের সুযোগ তৈরি করতে পারবেন। তথ্য
প্রযুক্তির এই যুগে বর্তমানে আপনি অনেক ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন যেখানে সহজে
লেখালেখি করে আয় করা সম্ভব। আপনাকে শুধু সঠিক জায়গায় কাজ খুঁজে পেতে হবে এবং
প্রতিদিন ভালো কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। চলুন, কিভাবে আর্টিকেল লিখে টাকা
ইনকাম করা যায় সে সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।
- মিডিয়াম.কম Medium.com : এটি একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম। আপনি এই সাইটে আর্টিকেল লিখে Partner Program এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। যখন আপনার আর্টিকেলটি বেশি পড়া হবে তখন এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
- সাবস্ট্যাক Substack : এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে লেখকরা তাদের নিউজ লেটার শুরু করতে পারেন এবং সাবস্ক্রাইবারদের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনি কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে আর্টিকেল লিখে পেইড সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমের মাধ্যমে রোজ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
- কনটেন্ট এজেন্সিস Content Agencies : অনেক ধরনের কনটেন্ট এজেন্সি রয়েছে যারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ আর্টিকেলের জন্য লেখার কাজ দেয়। যেমন Verblio এবং ClearVoice এ ধরনের কনটেন্ট ক্রিয়েশন প্লাটফর্ম কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য উচ্চ মানের পারিশ্রমিক প্রদান করে। এখানে আপনি ফ্রিল্যান্স লেখক হিসেবে যোগ দিতে পারেন।
- এফিলিয়েট মার্কেটিং থট আর্টিকেল রাইটিং Affiliate Marketing through Article Writing : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আর্টিকেল লিখে আয় করা আপনার জন্য লাভজনক পদ্ধতি হতে পারে। আপনার আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে কোন পণ্য বা সেবা নিয়ে আলোচনা করে কমিশন ভিত্তিক আয়ের একটি সুযোগ পাবেন। উদাহরণস্বরূপ, Amazon Associate Program বা ClickBank ইত্যাদি প্লাটফর্মের মাধ্যমে আপনি পণ্য বা সেবা প্রমোট করে কমিশন উপার্জন করতে পারবেন।
- গেস্ট ব্লগিং Guest Blogging : বর্তমানে আপনি বিভিন্ন ব্লগ বা ওয়েবসাইটে অতিথি লেখক হিসেবে পোস্ট করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অনেক সময় ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মালিক বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে পোস্ট লেখার তেমন একটি সুযোগ হয় না সেজন্য অতিথি লেখক হিসাবে লেখার সুযোগ দেন এবং তাদের পারিশ্রমিক প্রদান করেন।
ব্যক্তিগত মতামতঃ ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম
ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি পরিষ্কার
ধারণা পেয়েছেন। সর্বদা চেষ্টা করবেন ব্লগে আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে এমন
একটি বিষয় নির্বাচন করতে যা পাঠকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়। দ্বিতীয় ধাপে
আপনি চেষ্টা করবেন গবেষণা এবং পরিকল্পনা করার। প্রতিটি প্যারাগ্রাফ স্পষ্ট এবং
ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেন সহজ ও সরল হয়। আপনার লেখার মূল বিষয়বস্তু ভালোভাবে
উপস্থাপন করার চেষ্টা করবেন যেন পাঠক সহজে বুঝতে পারে। ব্লগে আর্টিকেল লেখা অত্যন্ত সহজ যদি আপনি সঠিক দিক নির্দেশনা অনুসরণ করেন। আপনাকে শুধু ধৈর্য ধরে সামনে এগিয়ে যেতে হবে এবং কাজটির সাথে আঠার মতো লেগে থাকতে হবে। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার মূল্যবান মতামত জানাবেন কারণ আপনার প্রতিক্রিয়া আমাকে ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করবে।
উপস্থাপন করার চেষ্টা করবেন যেন পাঠক সহজে বুঝতে পারে। ব্লগে আর্টিকেল লেখা অত্যন্ত সহজ যদি আপনি সঠিক দিক নির্দেশনা অনুসরণ করেন। আপনাকে শুধু ধৈর্য ধরে সামনে এগিয়ে যেতে হবে এবং কাজটির সাথে আঠার মতো লেগে থাকতে হবে। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার মূল্যবান মতামত জানাবেন কারণ আপনার প্রতিক্রিয়া আমাকে ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করবে।
সব বাজ ব্লগিং ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url