২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে? পবিত্র রমজান মাস শেষ হওয়ার পর মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হলো ঈদুল ফিতর।  দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পর এই দিনটি আসে মুসলমানদের আনন্দ ও খুশির বার্তা নিয়ে। ছোট থেকে শুরু করে বড় পর্যন্ত সবার মনের মধ্যে আনন্দের জোয়ার বইতে থাকে।

২০২৫-সালের-রোজার-ঈদ-কত-তারিখে
মুসলিমরা এই বিশেষ দিনে ধনী-গরিব ছোট-বড় সকলেই নতুন পোশাক পরিধান করে, ঈদের নামাজ আদায় করে, পরিবার ও প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটায় এবং আল্লাহর রাস্তায় দান-সদকা করে আনন্দ একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে নেয়। ঈদুল ফিতর ২০২৫ কত তারিখে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে এবং সেইসাথে ২০২৫ সালের রোজা কত তারিখে তা জানতে আমরা প্রত্যেক প্রাণপ্রিয় মুসলমান অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করি। রমজানের রোজা এবং  ঈদুল ফিতর ২০২৫ কত তারিখে হবে তা নির্ভর করবে চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে। যা ইসলামিক ক্যালেন্ডারের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। প্রাথমিক অবস্থায় ২০২৫ সালে রমজান মাস শুরু হবে ১ বা ২ মার্চ। চাঁদের গণনা অনুযায়ী যদি রমজান মাস ২৯ দিনে সম্পন্ন হয় তাহলে ৩০ মার্চ রবিবারে ঈদ উদযাপিত হবে।

আর যদি রমজান ৩০ দিন হয় তাহলে ৩১ মার্চ সোমবার ঈদুল ফিতর পালিত হবে।  সঠিক তারিখের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই সম্পর্কে কি ঘোষণা দিচ্ছে তা নজর রাখতে হবে। কারন আমরা যারা মুসলিম আছি তাদের কাছে রোজার শুরু এবং ঈদুল ফিতর উদযাপন কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মনে করা হয়। এই পবিত্র দিনে হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও সবকিছু থেকে বিরতি নিয়ে মুসলমানরা পরিবারের সাথে একত্রিত হয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করার সুযোগ পায়।

২০২৫ সালের রমজান মাসের ক্যালেন্ডার

পবিত্র রমজান মাসে সারা বিশ্বের মুসলিমরা নামাজ, রোজা, দান, আত্মশুদ্ধি এবং কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে নিজেদের ব্যস্ত রাখেন। ২০২৫ সালে বাংলাদেশে কত তারিখে রমজান মাস শুরু হবে এবং শেষ হবে সেটা জানাটা আমাদের প্রত্যেকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমাদের ইবাদতের সময়সূচী, সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি, লাইলাতুল কদর, ঈদুল ফিতরের তারিখ ইত্যাদি বিষয়গুলো ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে। ২০২৫ সালের রমজান মাসের ক্যালেন্ডার নিচে টেবিল আকারে দেখানো হলো।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৫

রমজান সাহরির শেষ সময় ইফতারের সময়
১ রমজান ২ মার্চ রবিবার ৫:০৪ মিনিট ৬:০২ মিনিট
২ রমজান ৩ মার্চ সোমবার ৫:০৩ মিনিট ৬:০৩ মিনিট
৩ রমজান ৪ মার্চ মঙ্গলবার ৫:০২ মিনিট ৬:০৩ মিনিট
৪ রমজান ৫ মার্চ বুধবার ৫:০১ মিনিট ৬:০৪ মিনিট
৫ রমজান ৬ মার্চ বৃহস্পতিবার ৫:০০ মিনিট ৬:০৪ মিনিট
৬ রমজান ৭ মার্চ শুক্রবার ৪:৫৯ মিনিট ৬:০৫ মিনিট
৭ রমজান ৮ মার্চ শনিবার ৪:৫৮ মিনিট ৬:০৫ মিনিট
৮ রমজান ৯ মার্চ রবিবার ৪:৫৭ মিনিট ৬:০৬ মিনিট
৯ রমজান ১০ মার্চ সোমবার ৪:৫৬ মিনিট ৬:০৬ মিনিট
১০ রমজান ১১ মার্চ মঙ্গলবার ৪:৫৫ মিনিট ৬:০৬ মিনিট
১১ রমজান ১২ মার্চ বুধবার ৪:৫৪ মিনিট ৬:০৭ মিনিট
১২ রমজান ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪:৫৩ মিনিট ৬:০৭ মিনিট
১৩ রমজান ১৪ মার্চ শুক্রবার ৪:৫২ মিনিট ৬:০৮ মিনিট
১৪ রমজান ১৫ মার্চ শনিবার ৪:৫১ মিনিট ৬:০৮ মিনিট
১৫ রমজান ১৬ মার্চ রবিবার ৪:৫০ মিনিট ৬:০৮ মিনিট
১৬ রমজান ১৭ মার্চ সোমবার ৪:৪৯ মিনিট ৬:০৯ মিনিট
১৭ রমজান ১৮ মার্চ মঙ্গলবার ৪:৪৮ মিনিট ৬:০৯ মিনিট
১৮ রমজান ১৯ মার্চ বুধবার ৪:৪৭ মিনিট ৬:১০ মিনিট
১৯ রমজান ২০ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪:৪৬ মিনিট ৬:১০ মিনিট
২০ রমজান ২১ মার্চ শুক্রবার ৪:৪৫ মিনিট ৬:১০ মিনিট
২১ রমজান ২২ মার্চ শনিবার ৪:৪৪ মিনিট ৬:১১ মিনিট
২২ রমজান ২৩ মার্চ রবিবার ৪:৪৩ মিনিট ৬:১১ মিনিট
২৩ রমজান ২৪ মার্চ সোমবার ৪:৪২ মিনিট ৬:১১ মিনিট
২৪ রমজান ২৫ মার্চ মঙ্গলবার ৪:৪১ মিনিট ৬:১২ মিনিট
২৫ রমজান ২৬ মার্চ বুধবার ৪:৪০ মিনিট ৬:১২ মিনিট
২৬ রমজান ২৭ মার্চ বৃহস্পতিবার ৪:৩৯ মিনিট ৬:১৩ মিনিট
২৭ রমজান ২৮ মার্চ শুক্রবার ৪:৩৮ মিনিট ৬:১৩ মিনিট
২৮ রমজান ২৯ মার্চ শনিবার ৪:৩৬ মিনিট ৬:১৪ মিনিট
২৯ রমজান ৩০ মার্চ রবিবার ৪:৩৫ মিনিট ৬:১৪ মিনিট
৩০ রমজান ৩১ মার্চ সোমবার ৪:৩৪ মিনিট ৬:১৫ মিনিট

ইসলামিক ফাউন্ডেশন সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৫ pdf

নবীজির রমজানের প্রস্তুতি কেমন ছিলো 

মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাস আসলে বিশেষ ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতেন। নবীজি পুরো মাসটিকে আত্মশুদ্ধি এবং ভালো কাজের মাধ্যমে পার করতেন। রমজান মাস আসার আগেই তিনি শরীর এবং মন প্রস্তুত করতেন যাতে করে পুরো মাস ইবাদত ও নফল কাজের মাধ্যমে পার করা যায়। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নিয়মিত সাহারি ও ইফতার সময় ঠিকভাবে পালন করতেন। চলুন, তার জীবন থেকে জেনে আসি রমজান মাসে তিনি কিভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করতেন। 

  • শাবান মাসের জন্য বিশেষ প্রস্তুতিঃ প্রিয় নবীজি (সা.) রমজান মাস আসার আগে শাবান মাসেই নিজেকে প্রস্তুত করে নিতেন। শাবান মাসে তিনি বেশি বেশি নফল রোজা রাখতেন এবং ইবাদতের পরিমাণ বৃদ্ধি করতেন। সহীহ বুখারীতে আয়িশাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাবান মাসের চাইতে বেশি (নফল) সওম কোন মাসে পালন করতেন না। সহীহ বুখারি, হাদিস নং ১৯৭০  (১৯৬৯, মুসলিম ১৩/৩৩, হাঃ ১১৫৬, আহমাদ ২৪৫৯৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৮৩১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১৮৪৩)
  • রমজান মাসে কুরআন তেলাওয়াতের গুরুত্বঃ প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাস আসলে কুরআন তেলাওয়াতের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতেন এবং সাহাবাদেরকে ও কুরআন তিলাওয়াত ও তা বুঝে পড়ার প্রতি উৎসাহিত করতেন। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রমজান মাসে জিব্রাইল (আ.) কে কুরআন তিলাওয়াত করে শুনাতেন। সহিহ বুখারি, হাদিস ১৯০২ (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৭৬৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১৭৭৮ )
  • রমজান মাসে দানশীলতার শীর্ষ পর্যায়ঃ আমাদের প্রিয় নবী সাঃ ধন-সম্পদ ব্যয় করার ব্যাপারে সকলের চেয়ে দানশীল ছিলেন। তিনি গরিব অসহায়দের সাহায্য করার পাশাপাশি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য, শান্তি এবং মিল বজায় রাখতে খুবই সচেতন ছিলেন। সহিহ বুখারি, হাদিস ১৯০২
  • রমজানে কিয়ামুল লাইলঃ নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রমজান মাসে রাতের বেলায় অধিক পরিমাণে ইবাদত করতেন। তিনি তারাবি এবং তাহাজ্জুদ নামাজে দীর্ঘ লম্বা রুকু সেজদা করতেন এবং সাহাবাদেরকেও এতে অংশগ্রহণ করার জন্য উৎসাহিত করতেন। সহিহ বুখারি, হাদিস ১১৩০ (৪৮৩৬, ৬৪৭১; মুসলিম ৫০/১৮, হাঃ ২৮১৯, আহমাদ ১৮২৭১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১০৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১০৬৩)
  • রমজানে একে অপরকে সহযোগিতা করাঃ প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রমজান মাসে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখতে বিশেষ পদক্ষেপ নিতেন। তিনি সাহাবায়ে কেরামদের একে অপরের সঙ্গে ইফতার শেয়ার এবং গরিব দুঃখীদের সাহায্য করতে উৎসাহিত করতেন। যায়িদ ইবনু খালিদ আল-জুহানী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি রোযাদারকে ইফতার করায়, তার জন্য রয়েছে ইফতারকারীদের সমান সওয়াব এবং এজন্য তাদের সওয়াব থেকে কিছুই হ্রাসপ্রাপ্ত হবে না। সুনান ইবনে মাজাহ, হাদিস ১৭৪৬
  • রমজানের বিশেষ দোয়াঃ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে বিশেষ সময়ে দোয়া ও ইবাদত করতেন। তিনি ইফতারের আগে এবং সেহরির সময় দোয়া করতেন। ’আবদুল্লাহ ইবনু ’আমর ইবনুল আস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ইফতারের সময় রোযাদারের অবশ্যই একটি দু’আ আছে, যা রদ হয় না (কবুল হয়)। ইবনু আবূ মুলাইকা (রহ.) বলেন, আমি ’আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ)-কে ইফতারের সময় বলতে শুনেছিঃ ’’হে আল্লাহ্! আমি আপনার দয়া ও অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি যা সব কিছুর উপর পরিব্যপ্ত, যেন আপনি আমাকে ক্ষমা করেন’’। সুনান ইবনে মাজাহ, হাদিস ১৭৫৩
  • রমজানের সাহাবাদের প্রশিক্ষণঃ নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে সাহাবাদের রোজার হিকমত, কোরআন তিলাওয়াতের পদ্ধতি এবং রাতের ইবাদতের গুরুত্ব শিক্ষা দিতেন। ইবনে মাসুদ রাদিআল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম রমজান মাসে আমাদেরকে কোরআন তিলাওয়াত ও ইবাদতের পদ্ধতি শেখাতেন। সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম
  • রমজানের শারীরিক সুস্থতার প্রতি যত্নঃ প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে সেহরি ও ইফতারে পুষ্টিকরূপ খাবার খেতেন এবং সাহাবাদের ও এ নির্দেশ দিতেন। আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা সাহরী খাও, কেননা সাহরীতে বরকত রয়েছে। সহিহ বুখারি, হাদিস ১৯২৩ (মুসলিম ১৩/৯, হাঃ ১০৯৫, আহমাদ ১১৯৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৭৮৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১৭৯৮

সাহাবীদের রমজানের প্রস্তুতি যেমন ছিলো

আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রিয় সাহাবীগণ রমজান মাসের জন্য খুব ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতেন। তারা সর্বদা আল্লাহর রাসূলের সুন্নাহ মেনে চলতেন। সেজন্য তারা মাসের শুরু থেকেই নিজেদের মন ও দেহকে রোজার জন্য প্রস্তুত করতেন। সাহাবীগণ রমজান মাসের বেশি করে কোরআন তেলাওয়াত ও ইবাদত করতেন। তাছাড়া সাহাবীগণ রমজান মাসে বেশি সৎ কাজ করতেন, বেশি করে দান সদকা করতেন এবং গরিবদের সাহায্য করতে। সাহাবীদের রমজানের প্রস্তুতি কেমন ছিল এক নজরে দেখে নিন।

২০২৫-সালের-রোজার-ঈদ-কত-তারিখে
  • রোজার জন্য প্রস্তুতিঃ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রিয় সাহাবীগণ রমজানের আগেই নিয়মিত নফল রোজা রাখতেন এবং শারীরিক প্রস্তুতি নিতেন।
  • আত্মবিশ্বাসী হওয়াঃ সাহাবীদের প্রতিদিনের কাজকর্মে রমজানের উদ্দেশ্যকে মাথায় রেখে চলতেন এবং একে অপরকে ধৈর্য ধরে রাখার উপদেশ দিতেন।
  • দোয়া ও মোনাজাতঃ সাহাবীগণ দোয়া ও মোনাজাতে অধিক সময় কাটাতেন যাতে তারা রমজান উপলক্ষে আল্লাহর সাহায্য পায়।
  • ইফতার সামগ্রী বিতরণঃ নবীজির প্রিয় সাহাবীরা রমজান মাসে এতিম এবং মিসকীনদের জন্য ইফতার সামগ্রী বিতরণ করতেন।
  • আধ্যাত্মিক উন্নতি ও তওবাঃ রমজান মাস মানে খাবার ও পানীয় থেকে শুধু বিরত থাকা নয়। বরং সাহাবাদের গুন ছিল মিথ্যা, মন্দ ভাষা এবং তুচ্ছ কথাবার্তা থেকে বিরত থাকা।
  • প্রস্তুতি ও নিয়তের গুরুত্বঃ রমজান মাস শুরুর আগে নবীজির প্রিয় সাহাবারা আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে দোয়া করতেন যেন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রমজান মাসের বরকত ও রহমত দান করেন।
  • ইবাদতের প্রস্তুতিঃ সাহাবীগ রমজান মাস আসার আগেই এমনভাবে প্রস্তুতি নিতেন যাতে করে রমজান মাসের প্রথম দিন থেকেই ঈমান ও আমলে দৃঢ় থাকতে পারেন।

ব্যক্তিগত মতামতঃ ২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে আশা করি আমি আপনাদেরকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।আমার ভাইদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই আমরা আগ্রহী ২০২৫ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে হবে, ঠিক তেমনই ঈদের এই আনন্দ যেন দুর্ঘটনায় পরিণত না হয় বা দুঃখের কারণ না হয়। ঈদের দিনে বাইক বা গাড়ি চালানোর সময় সতর্ক থাকুন, কারণ অন্যদিনের তুলনায় এই দিনে রাস্তায় ভিড় বেশি হয়। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবার জন্য ২০২৫ সালের রোজার ঈদের আগাম শুভেচ্ছা। আপনার ঈদ হোক শান্তি, আনন্দ ও নিরাপদে ভরা। আল্লাহ হাফেজ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সব বাজ ব্লগিং ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url